১. কে, কোন আইনকে 'একটি ধাপ্পাবাজি' বলেছেন?
উত্তর ঃ ১৮৯২ খ্রিস্টাব্দের ভারতশাসন আইনকে ঐতিহাসিক বিপানচন্দ্র 'একটি ধাপ্পাবাজি' বলেছেন।
উত্তর ঃ ১৮৯২ খ্রিস্টাব্দের ভারতশাসন আইনকে ঐতিহাসিক বিপানচন্দ্র 'একটি ধাপ্পাবাজি' বলেছেন।
২. কবে 'মর্লে-মিন্টো সংস্কার আইন' প্রণয়ন করা হয়েছিল?
উত্তর ঃ ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে।
৩. কোন আইনকে কাউন্সিল আইন বলা হয়ে থাকে?
উত্তর ঃ মর্লে-মিন্টো সংস্কার আইন বা ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দের ভারতশাসন আইনকে কাউন্সিল আইন বলা হয়ে থাকে।
৪. ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দের মর্লে-মিন্টো সংস্কার আইনের যেকোন দুটি শর্ত উল্লেখ করো।
উত্তর ঃ (ক) বাংলা, বোম্বাই ও মাদ্রাজের গভর্নরের কার্যনির্বাহক পরিষদের সদস্য সংখ্যা ২ জন থেকে বাড়িয়ে ৪ জন করা হয়। (খ) কার্যনির্বাহক পরিষদে প্রথম ভারতীয় হিসাবে সত্যেন্দ্রপ্রসন্ন সিংহ -কে নিযুক্ত করা হয়।
উত্তর ঃ (ক) বাংলা, বোম্বাই ও মাদ্রাজের গভর্নরের কার্যনির্বাহক পরিষদের সদস্য সংখ্যা ২ জন থেকে বাড়িয়ে ৪ জন করা হয়। (খ) কার্যনির্বাহক পরিষদে প্রথম ভারতীয় হিসাবে সত্যেন্দ্রপ্রসন্ন সিংহ -কে নিযুক্ত করা হয়।
৫. ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দের মর্লে-মিন্টো সংস্কার আইনে কোন বিষয়ে সংরক্ষণ করা হয়?
উত্তর ঃ মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য নির্বাচনমণ্ডলী সংরক্ষণ করা হয়েছিল। এটি সাম্প্রদায়িকতাকে উসকে দিয়েছিল।
উত্তর ঃ মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য নির্বাচনমণ্ডলী সংরক্ষণ করা হয়েছিল। এটি সাম্প্রদায়িকতাকে উসকে দিয়েছিল।
৬. সর্বপ্রথম মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য পৃথক নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হয়েছিল কোন আইনের মাধ্যমে?
উত্তর ঃ মর্লে-মিন্টো সংস্কার আইনের মাধ্যমে। মর্লে-মিন্টো সংস্কার আইন মুসলিম সম্প্রদায়কে যথেষ্ট গুরুত্ব প্রদান করেছিল।
উত্তর ঃ মর্লে-মিন্টো সংস্কার আইনের মাধ্যমে। মর্লে-মিন্টো সংস্কার আইন মুসলিম সম্প্রদায়কে যথেষ্ট গুরুত্ব প্রদান করেছিল।
৭. মর্লে-মিন্টো সংস্কার আইনের দুটি ত্রুটি লেখ।
উত্তর ঃ (ক) এই আইনের দ্বারা ভারতে কোন দায়িত্বশীল সরকার, শাসনকাঠামো গড়ে ওঠেনি। (খ) মুসলিম সম্প্রদায়কে বেশি গুরুত্ব দিয়ে তাদের পৃথক নির্বাচনের ব্যবস্থা করে সুপরিকল্পিভাবে সাম্প্রদায়িকতাকে উসকে দেওয়া হয়েছিল, যা কিনা রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলার বীজ বপন করে।
উত্তর ঃ (ক) এই আইনের দ্বারা ভারতে কোন দায়িত্বশীল সরকার, শাসনকাঠামো গড়ে ওঠেনি। (খ) মুসলিম সম্প্রদায়কে বেশি গুরুত্ব দিয়ে তাদের পৃথক নির্বাচনের ব্যবস্থা করে সুপরিকল্পিভাবে সাম্প্রদায়িকতাকে উসকে দেওয়া হয়েছিল, যা কিনা রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলার বীজ বপন করে।
৮. প্রথম দায়িত্বশীল সরকার গঠনের কথা কোন আইনে বলে হয়েছিল?
উত্তর ঃ ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দের মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কার আইনে।
উত্তর ঃ ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দের মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কার আইনে।
৯. চেমসফোর্ড কে ছিলেন?
উত্তর ঃ লর্ড চেমসফোর্ড ছিলেন ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে ভারতের বড়োলাট।
উত্তর ঃ লর্ড চেমসফোর্ড ছিলেন ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে ভারতের বড়োলাট।
১০. মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কার আইন কবে প্রণয়ন করা হয়েছিল?
উত্তর ঃ ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে।
উত্তর ঃ ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে।
১১. মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কার আইনের দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভার উচ্চকক্ষ ও নিন্মকক্ষের নাম লেখ।
উত্তর ঃ উচ্চকক্ষের নাম রাষ্ট্রীয় পরিষদ এবং নিন্মকক্ষের নাম কেন্দ্রীয় আইনসভা।
উত্তর ঃ উচ্চকক্ষের নাম রাষ্ট্রীয় পরিষদ এবং নিন্মকক্ষের নাম কেন্দ্রীয় আইনসভা।
১২. ভারতের প্রদেশগুলিতে দ্বৈতশাসন ব্যবস্থা কোন সময় চালু হয়েছিল?
উত্তর ঃ ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দের মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কার আইনের দ্বারা ভারতের প্রদেশগুলিতে দ্বৈতশাসন ব্যবস্থা চালু হয়েছিল।
কারণ
এই
আইনের
দ্বারা
প্রদেশের
তালিকাভুক্ত
বিষয়গুলিকে
হস্তান্তরিত
এবং
সংরক্ষিত
করা
হয়। হস্তান্তরিত বিষয়গুলি ছিল শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও স্বায়ত্তশাসন ব্যবস্থা আর সংরক্ষিত বিষয়গুলি ছিল আইন-শৃঙ্খলা, অর্থ ও পুলিশ ব্যবস্থা।
হস্তান্তরিত
বিষয়গুলির
দায়িত্ব
ছিল
নির্বাচিত
মন্ত্রীসভার
ওপর
এবং
সংরক্ষিত
বিষয়গুলির
দায়িত্ব
ছিল
গভর্নর
ও
তার
কাউন্সিলের
ওপর। এইভাবে ভারতের প্রদেশগুলিতে দ্বৈতশাসন ব্যবস্থা চালু হয়েছিল।
১৩. মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কার আইনের দ্বারা কোন কোন বিষয়গুলিকে সংরক্ষণ করা হয়?
উত্তর ঃ আইন-শৃঙ্খলা, অর্থ, পুলিশ, প্রশাসন, বিচার, শ্রম ইত্যাদি।
১৪. কেন ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দের মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কার আইনকে ‘দাসত্বের পরিকল্পনা’ বলা হয়েছে?
১৫. কোন কমিশনের সুপারিশে ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দের ‘ভারতশাসন আইন’ গৃহীত হয়েছিল?
উত্তর ঃ সাইমন কমিশনের সুপারিশে।
১৬. ভারতশাসন আইন (১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দ)-এ কোন কোন বিষয়গুলি সংরক্ষিত?
১৭. ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দের ‘ভারতশাসন আইন’ অনুসারে কার হাতে সর্বোচ্চ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল?
উত্তর ঃ গভর্নর জেনারেলের হাতে।
স্বেচ্ছাধীন
ক্ষমতা
এবং
স্ববিবেচনাপ্রসূত
ক্ষমতা
সাপেক্ষ
নিজ
কর্মক্ষেত্র
ব্যতীত
আইনসভা
এবং
মন্ত্রীপরিষদের
কাজে
হস্তক্ষেপের
পূর্ণ
অধিকার
গভর্নর
জেনারেলের
ছিল।
১৮. ভারতশাসন আইন (১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দ) -এর গুরুত্ব লেখ।
উত্তর ঃ (ক) যুক্তরাষ্ট্রীয় শাসনের ভিত্তি রচিত হয়। (খ) প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন প্রবর্তিত হয়।
১৯. কোন আইনকে কেন দাসত্বের এক নতুন দলিল বলা হয়?
উত্তর ঃ ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দের ভারতশাসন আইনকে ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু দাসত্বের এক নতুন দলিল বলেছেন।
আরও পড়ুন ঃ
24mcq
0 Comments